টার্গেট মার্কেট কিভাবে নির্ধারণ করবেন?

824
article image

আপনার ব্র্যান্ড যাদের উদ্দেশ্য করে পণ্য তৈরি করে বা করবে, তারাই হচ্ছেন আপনার টার্গেট মার্কেট। টার্গেট মার্কেট নির্ধারণের জন্য আপনাকে কাস্টমারদের ডেটা কালেক্ট করতে হবে, আপনার পণ্যের সুবিধাগুলো জানতে হবে এবং কম্পিটিটর অ্যানালিসিস করতে হবে। সবশেষে, একটি টার্গেট মার্কেট স্টেটমেন্ট লেখার মাধ্যমে টার্গেট মার্কেট নির্ধারণের কাজ শেষ হবে।

Key Points

  • একটি কোম্পানীর পণ্য যেসব ক্রেতাদের ক্রয় করার সম্ভাবনা সবচেয়ে বেশি থাকে, সেই ক্রেতাদেরই উক্ত কোম্পানির টার্গেট মার্কেট বলা হয়।
  • মূলত ৩ ধরণের বৈশিষ্ট্যের উপর নির্ভর করে টার্গেট মার্কেট সেট করা হয়, যথা - ডেমোগ্রাফিক, জিওগ্রাফিক ও পারসোনালিটি।
  • টার্গেট মার্কেট নির্ধারণ করা থাকলে শুধু সেই মার্কেটকে কেন্দ্র করেই মার্কেটিং ক্যাম্পেইন পরিচালনা করা যায়। এতে করে প্রচুর পরিমাণ অর্থ ও সময় সেইভ হয়।
  • ৭৫% আমেরিকান কনজ্যুমারের মতে, তারা ঐসব ব্র্যান্ডের প্রতি লয়াল হয়, যারা কনজ্যুমারদের সাথে পারসোনাল লেভেলে কানেক্ট করতে পারেন। [3]

টার্গেট মার্কেট কিভাবে নির্ধারণ করবেন?

কোনো নতুন ব্যবসায় শুরু করার পর সর্বপ্রথম কাজ হওয়া উচিত আপনার টার্গেট মার্কেট ঠিক করা। কারণ, টার্গেট মার্কেটের উপরই নির্ভর করবে যে আপনার প্রোডাক্ট বা সার্ভিস কেমন হবে, আপনি কিভাবে ব্যবসায় করবেন ও কাদের সাথে ব্যবসায় করবেন। আপনি প্রোডাক্ট বা সার্ভিস যতোই ভালো হোক না কেনো, ভুল টার্গেট মার্কেটের কাছে বিক্রয় করতে চাইলে আপনার ব্যবসায় কখনোই সফল হবে না। জি, এই কারণেই টার্গেট মার্কেট সম্পর্কে বিস্তারিত ধারণা রাখা এতোটা গুরুত্বপূর্ণ।

টার্গেট মার্কেট কী?

একটি কোম্পানীর পণ্য যেসব ক্রেতাদের ক্রয় করার সম্ভাবনা সবচেয়ে বেশি থাকে, সেই ক্রেতাদেরই উক্ত কোম্পানির টার্গেট মার্কেট বলা হয়। ক্রেতাদের নির্দিষ্ট কোনো বৈশিষ্ট্যের উপর নির্ভর করেই টার্গেট মার্কেট সেট করা হয়, যেমন - বয়স, আয়, লাইফস্টাইল ইত্যাদি।

কোনো কোম্পানি যখন নিজেদের প্রোডাক্ট ডিজাইন, প্যাকেজিং ও মার্কেটিং করে থাকে, তখন এইসব কাজে প্রোডাক্টের টার্গেট মার্কেট খুবই গুরুত্বপূর্ণ উপাদান হিসেবে প্রভাব বিস্তার করে থাকে।

আপনার টার্গেট মার্কেট হতে পারে অনেক বড়, যেমন - “দেশে বসবাসকারী ৪০’র বেশি বয়সী পুরুষগণ” অথবা চাইলে অনেক ছোট’ও হতে পারে, যেমন - “আপনার এলাকার স্বাস্থ্যসচেতন নারী-পুরুষগণ’’। আপনার প্রোডাক্ট আসলে ক্রেতাদের কোন ধরণের চাহিদা পূরণ করছে, তার উপর নির্ভর করে আপনার টার্গেট মার্কেট সেট করতে হবে।

মূলত ৩ ধরণের বৈশিষ্ট্যের উপর নির্ভর করে টার্গেট মার্কেট সেট করা হয়, যথা -

  • ডেমোগ্রাফিক - বয়স, লিঙ্গ, আয়, শিক্ষাগত যোগ্যতা ইত্যাদি।
  • জিওগ্রাফিক - কোনো নির্দিষ্ট এরিয়ায় বসবাসকারী।
  • পারসোনালিটি - পছন্দ-অপছন্দ, ব্যাক্তিত্ব ইত্যাদি।

টার্গেট মার্কেট নির্ধারণ করার জন্য আপনার প্রোডাক্ট নিশ, কাস্টমার ও কম্পিটিটরদের সম্পর্কে ভালো ধারণা থাকা প্রয়োজন। এর পাশাপাশি আপনাকে টার্গেট মার্কেটের বিভিন্ন ধরণ সম্পর্কেও জানতে হবে।

বিভিন্ন ধরণের টার্গেট মার্কেট

বিভিন্ন কোম্পানি নিজেদের টার্গেট মার্কেট বিভিন্ন উপায়ে সেট করে থাকে। তবে সেই উপায়গুলোকে মোটা দাগে ৪ ভাগে ভাগ করা যায়, যথা -

ডেমোগ্রাফিক

এই ধরণের টার্গেট মার্কেট সাধারণত নির্দিষ্ট কিছু ভেরিয়েবলের উপর নির্ভর করে সেট করা হয়, যেমন - বয়স, লিঙ্গ, আয়, শিক্ষাগত যোগ্যতা, পরিবারের সদস্য সংখ্যা ইত্যাদি। আবার কোনো ডেমোগ্রাফিক গ্রুপের ক্রয়ক্ষমতা ও ক্রয়ের অভ্যাসের উপর নির্ভর করে কোম্পানি উক্ত গ্রুপের ছোট একটি অংশকেও টার্গেট করতে পারে।

জিওগ্রাফিক

নাম থেকেই বোঝা যাচ্ছে যে জিওগ্রাফিক টার্গেট মার্কেট মূলত কোনো নির্দিষ্ট রিজিয়নের উপর নির্ভর করে সেট করা হয়, যেমন - উপজেলা, জেলা, বিভাগ, দেশ ইত্যাদি।

সাইকোগ্রাফিক

এই ধরণের টার্গেট মার্কেট সাধারণত নির্দিষ্ট কিছু মানসিক ফ্যাক্টরের উপর নির্ভর করে নির্ধারণ করা হয়, যেমন - লাইফস্টাইল, নৈতিকতা, ব্যাক্তিত্ব, সোশ্যাল স্ট্যাটাস ইত্যাদি।

বিহেভিয়রাল

এই ধরণের টার্গেট মার্কেট বিভিন্ন কনজ্যুমার বিহেভিয়রের উপর নির্ভর করে নির্ধারণ করা হয়, যেমন - পণ্য ক্রয়ের উদ্দেশ্য, পণ্যের প্রতি আশা, ব্র্যান্ডের প্রতি লয়ালটি ইত্যদি।

আপনি যদি একজন ভালো মার্কেটিয়ার হতে চান তবে আপনাকে এটি অবশ্যই খেয়াল রাখতে হবে যে, কোম্পানির উদ্দেশ্য ও মার্কেটিং স্ট্র্যাটেজির উপর নির্ভর করে একটি কোম্পানি চাইলে একাধিক টার্গেট মার্কেটকে উদ্দেশ্য করে প্রোডাক্ট বা সার্ভিস তৈরি করতে পারে। ৬০% মার্কেটিয়ারদের মতে টার্গেটেড অ্যাডভার্টাইজিং হবে আগামী ৫ বছরের ভেতর সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ মার্কেটিং কৌশোল। [2]

টার্গেট মার্কেট কেনো গুরুত্বপূর্ণ?

একটি সফল ব্যবসা তৈরি করতে চাইলে আপনাকে অবশ্যই আপনার পণ্য বা সেবার টার্গেট মার্কেট সম্পর্কে স্বচ্ছ ধারণা রাখতে হবে। তবে এর পাশাপাশি টার্গেট মার্কেটের আরো কিছু গুরুত্ব নিচে উল্লেখ করা হলো।

কাস্টমার সেগমেন্টেশন

কাস্টমার সেগমেন্টেশন হচ্ছে হাইলি টার্গেটেড মার্কেটিং করার উদ্দেশ্যে আপনার টার্গেট মার্কেটকে ছোট ছোট কিছু অংশে ভাগ করা। এতে করে প্রতিটি অংশের জন্য আলাদা আলদা মার্কেটিং ক্যাম্পেইন তৈরি করা যায় ও মার্কেটিং খরচের উপর বেশি রিটার্ন জেনারেট হয়। টার্গেট অডিয়েন্স নির্ধারণ ব্যাতীত কাস্টমার সেগমেন্টেশন সম্ভব নয়।

ফোকাস ও এফিশিয়েন্সি বৃদ্ধি

টার্গেট মার্কেট নির্ধারণ করা থাকলে শুধু সেই মার্কেটকে কেন্দ্র করেই মার্কেটিং ক্যাম্পেইন পরিচালনা করা যায়। এতে করে প্রচুর পরিমাণ অর্থ ও সময় সেইভ হয়। বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের ৭৬% ডিসিশন-মেকারদের মতে পারসোনালাইজ টার্গেটেড অ্যাড মার্কেটিং ক্যাম্পেইনের ইফেক্টিভনেস বৃদ্ধি করতে সক্ষম। [1]

ব্র্যান্ডের সুনাম বৃদ্ধি

টার্গেট মার্কেট নির্ধারণ করা থাকলে সেই মার্কেটের সাথে অ্যালাইন করে আপনার ব্র্যান্ডের কার্যকলাপ নির্ধারণ করতে পারবেন। এতে করে উক্ত মার্কেটের কাছে আপনার ব্র্যান্ডের গ্রহণযোগ্যতা ও সুনাম বৃদ্ধি পাবে।

কাস্টমার লয়ালটি বৃদ্ধি

টার্গেট মার্কেট সম্পর্কে ধারণা থাকলে আপনার কাস্টমারদের আশা-আকাঙ্ক্ষা পূরণের উদ্দেশ্যে আপনি বিভিন্ন ব্যবস্থা ও কার্যক্রম গ্রহণ করতে পারবেন। এতে করে সর্বোপরি ব্র্যান্ডের প্রতি কাস্টমারদের লয়ালটি বৃদ্ধি পাবে।

সিদ্ধান্ত গ্রহণ সহজ হয়ে যাওয়া

টার্গেট মার্কেট সম্পর্কে জানা থাকলে আপনার ব্র্যান্ডের সাথে জড়িত বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত, যেমন - প্রোডাক্ট ডেভেলপমেন্ট, প্রাইসিং স্ট্র্যাটেজি, ডিস্ট্রিবিউশন চ্যানেল ইত্যাদি সম্পর্কিত বিষয় নির্ধারণ করা অনেক সহজ হয়ে যাবে।

টার্গেট মার্কেট Vs টার্গেট অডিয়েন্স

দুটি বিষয়ে একই অর্থে ব্যবহার করা হলেও মার্কেটিং জগতে এই দুটি বিষয় আদৌ এক নয়। সহজ ভাষায় বললে, টার্গেট মার্কেট হচ্ছে তারা, যারা আপনার পণ্য বা সেবা ব্যবহার করবেন। অপরদিকে, টার্গেট অডিয়েন্স হচ্ছে তারা, যাদের উদ্দেশ্য করে আপনি আপনার মার্কেটিং ক্যাম্পেইন পরিচালনা করেন। তাই কিছু কিছু ক্ষেত্রে টার্গেট মার্কেটই মার্কেটিং ক্যাম্পেইনের টার্গেট অডিয়েন্স হলেও, সর্বক্ষেত্রে তা সত্য নয়।

একটি উদাহরণে বিষয়টি পরিষ্কার হয়ে যাবে। যেসব কোম্পানি বাচ্চাদের খেলনা তৈরি করে, তারা কিন্তু বাচ্চাদের টার্গেট করে মার্কেটিং ক্যাম্পেইন পরিচালনা করতে পারে না। কারণ, বাচ্চাদের তো আর খেলনা ক্রয় করার মতো সামর্থ্য নেই। বাচ্চাদের খেলনা কিনে দেয় তাদের বাবা-মা। তাই খেলনা প্রস্তুতকারী কোম্পানিগুলো আসলে বাচ্চাদের বাবা-মা’কে টার্গেট করে মার্কেটিং ক্যাম্পেইন পরিচালনা করে।

এখানে, বাচ্চারা হচ্ছে কোম্পানির টার্গেট মার্কেট আর বাচ্চাদের বাবা-মায়েরা হচ্ছেন কোম্পানির টার্গেট অডিয়েন্স।

টার্গেট মার্কেট কিভাবে নির্ধারণ করবেন?

আপনার ব্র্যান্ডের টার্গেট মার্কেট নির্ধারণের জন্য নিম্নোক্ত ধাপগুলো অনুসরন করতে পারেন।

কাস্টমারদের সম্পর্কে ডেটা কালেক্ট করুন

টার্গেট মার্কেট নির্ধারণের পূর্বশর্ত হচ্ছে আপনার কাস্টমারদের সম্পর্কে পূর্ণ ধারণা রাখা। আপনার ব্যবসায় যদি নতুন হয়ে থাকে এবং বর্তমানে অনেক কাস্টমার না থাকে, তবুও যারা ভবিষ্যতে আপনার কাস্টমার হতে পারেন, তাদের ডেটা কালেক্ট করুন। প্রাথমিক পর্যায়ে আপনি বিভিন্ন সাধারণ ইনফো কালেক্ট করতে পারেন, যেমন - বয়স, লোকেশন, ক্রয় ক্ষমতা, পছন্দ-অপছন্দ ইত্যাদি।

আর যদি আপনি বিভিন্ন কোম্পানির জন্য পণ্য বা সেবা তৈরি করে থাকেন, তাহলে এই ইনফোগুলো কালেক্ট করতে পারেন, যেমন - ব্যবসায়ের সাইজ, ঠিকানা, ইন্ডাস্ট্রি, বাজেট ইত্যাদি।

আপনার পণ্য বা সেবার বেনেফিটগুলো চিহ্নিত করুন

কাস্টমাররা কম্পিটিটরদের পণ্য ক্রয় না করে আপনার পণ্য কেনো ক্রয় করবেন? এই বিষয়ে জানার জন্য আপনি কাস্টমারদের সাথেই কথা বলে দেখতে পারেন যে, আপনার পণ্যে কোন কোন বিষয় যুক্ত করা হলে তারা আপনার পণ্য কিনতে স্বাচ্ছন্দ্য বোধ করবেন। আবার এই কাজে কম্পিটিটর অ্যানালিসিস করে দেখতে পারেন যে, আপনার কম্পিটিটরদের পণ্যের থেকে কোন কোন দিক দিয়ে আপনার পণ্য বেটার।

কম্পিটিটর অ্যানালিসিস করুন

এই পর্যায়ে এসে আপনার কম্পিটিটররা কাদের টার্গেট করে পণ্য তৈরি করছে, সেই বিষয়ে ধারণা নেয়া প্রয়োজন। এই বিষয়ে জানতে আপনি তাদের ওয়েবসাইট, সোশ্যাল মিডিয়া অ্যাকাউন্ট, ব্লগ ইত্যাদি মনিটর করতে পারেন। কন্টেন্ট মার্কেটিং করার ক্ষেত্রে তারা কোন ধরণের কাস্টমারদের টার্গেট করছেন তা দেখলেও আপনি বিষয়টি বুঝতে পারবেন।

কাস্টমার সেগমেন্ট তৈরি করা

এই পর্যায়ে এসে আপনার নিশ্চয়ই মোটামুটি ধারণা হয়ে গিয়েছে যে আপনার টার্গেট মার্কেট কারা এবং তাদের সম্পর্কে বেশ কিছু ইনফো আপনি জেনে গিয়েছেন। আপনার পরবর্তী কাজ হচ্ছে মার্কেট সেগমেন্টেশন। আপনার টার্গেট মার্কেটকে জিওগ্রাফিক, ডেমোগ্রাফিক, সাইকোগ্রাফিক ও বিহেভিয়র - এই ৪টি সেগমেন্টে ভাগ করতে পারেন। এতে করে আপনার জন্য মার্কেটিং ক্যাম্পেইন পরিচালনা করা অনেক সহজ হয়ে যাবে।

টার্গেট মার্কেট স্টেটমেন্ট লিখুন

এখন যেহেতু আপনার টার্গেট মার্কেট সম্পর্কে একটি ভালো ধারণা তৈরি হয়ে গিয়েছে, আপনি সবকিছু লিখে রাখতে পারেন। টার্গেট মার্কেট স্টেটমেন্ট তেমন কঠিন কিছু না। শুধু আপনার টার্গেট মার্কেটের বিভিন্ন মূল ফিচার যেমন - ডেমোগ্রাফি, জিওগ্রাফি, পছন্দ-অপছন্দ ইত্যাদি লিখে রাখা আর কি। যেমন -

“আমাদের টার্গেট মার্কেট হচ্ছে ঢাকায় বসবাসকারী ২৫ থেকে ৪০ বছর বয়সী পুরুষগণ, যারা নিজেদের ফ্যাশন সম্পর্কে বেশ সচেতন এবং নিজেদের ফ্যাশনের পেছনে অর্থ খরচ করতে আগ্রহী।” - পুরুষদের ফ্যাশন (যেমন - জাপাকাপড়, কসমেটিক্স ইত্যাদি) ব্র্যান্ডের জন্য এটি একটি টার্গেট মার্কেট স্টেট্মেন্টের উদাহরণ হতে পারে।

পরিসংহার

যেকোনো নতুন প্রোডাক্ট তৈরি ও রিফাইন করার কাজে টার্গেট মার্কেট গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে। আবার প্রতিষ্ঠানের দীর্ঘমেয়াদী কার্যকলাপ নির্ধারণের জন্যেও টার্গেট মার্কেট নির্ধারণ করে রাখা উচিত। এতে করে প্রতিষ্ঠানের কার্যকলাপের এফিশিয়েন্সি অনেক বৃদ্ধি পাবে এবং দীর্ঘমেয়াদে আপনার প্রতিষ্ঠানের একটি লয়াল কাস্টমার বেইজ তৈরি হবে।

  • Article Sources
  • https://www.investopedia.com/terms/t/target-market.asp
  • https://www.indeed.com/career-advice/career-development/target-market-strategy
  • https://www.coursera.org/articles/target-market
  • https://blog.hootsuite.com/target-market/#How_to_define_your_target_market
  • https://squareup.com/us/en/the-bottom-line/series/marketing-bootcamp/how-to-identify-your-target-market
  • Facts and Figure Sources
  • https://wifitalents.com/statistic/targeted-advertising/ [1]
  • https://gitnux.org/targeted-advertising-statistics/ [2]
  • https://www.acquia.com/newsroom/press-releases/once-they-commit-us-consumers-are-loyal-life-says-acquia-survey [3]
Next to read
Canvas & Methods
মিনিমাম ভায়েবল প্রোডাক্ট (Minimum Viable Product)
মিনিমাম ভায়েবল প্রোডাক্ট (Minimum Viable Product)

অধিক শ্রম ও অর্থ খরচের এই ঝুঁকি এড়াতে সৃষ্টি হয়েছে এক নতুন ধরনের বিজনেস স্ট্র‍্যাটেজি যেখানে পণ্য প্রয়োজনীয় কিছু ফিচার দিয়ে বাজারজাত করা হয়। পরবর্তীতে গ্রাহকদের চাহিদা পর্যালোচনা করে ধীরে ধীরে এই পণ্যের উন্নয়ন করা হয় এবং নতুন নতুন উপাদান/ফিচার যুক্ত করা হয়। ব্যবসায়িক জগতে একে বলা হয় মিনিমাম ভায়েবল প্রোডাক্ট।

মার্কেটিং এর ৭'পি (7P’s of Marketing)
Marketing
মার্কেটিং এর ৭'পি (7P’s of Marketing)
Needs, Wants, Demands (প্রয়োজন, চাওয়া এবং চাহিদা)
Business
Needs, Wants, Demands (প্রয়োজন, চাওয়া এবং চাহিদা)
ব্যষ্টিক অর্থনীতি বা Micro Economics কী?
Economics
ব্যষ্টিক অর্থনীতি বা Micro Economics কী?
PESTLE বিশ্লেষণ
Analysis
PESTLE বিশ্লেষণ
ডিমার্কেটিং (DeMarketing)
Marketing
ডিমার্কেটিং (DeMarketing)
সেলস টার্গেট অর্জনের জন্য ১০টি বডি ল্যাঙ্গুয়েজ টিপস
Sales
সেলস টার্গেট অর্জনের জন্য ১০টি বডি ল্যাঙ্গুয়েজ টিপস
মাল্টি ভেন্ডর ই-কমার্স (Multi Vendor E-commerce)
E-Commerce
মাল্টি ভেন্ডর ই-কমার্স (Multi Vendor E-commerce)
সিঙ্গেল ব্রান্ডেড ই-কমার্স (Single Branded E-commerce)
E-Commerce
সিঙ্গেল ব্রান্ডেড ই-কমার্স (Single Branded E-commerce)
কর্পোরেট ট্যাক্সেশন এবং আন্তর্জাতিক সমস্যা (Corporate Tax)
Accounting
কর্পোরেট ট্যাক্সেশন এবং আন্তর্জাতিক সমস্যা (Corporate Tax)