অংশীদারি ব্যবসা কি এবং কিভাবে বাংলাদেশে অংশীদারি ব্যবসা করা যায়?

938
article image

প্রফেসর থমাসের মতে, মুনাফা অর্জনের উদ্দেশ্যে কতিপয় ব্যক্তির দ্বারা সংগঠিত সংঘ কর্তৃক পরিচালিত কারবারই অংশীদারি কারবার নামে পরিচিত। অংশীদারি ব্যবসা বলতে সহজ ভাষায় বুঝায়, যখন দুজন বা তার চাইতে অধিক সংখ্যক মানুষ নিজেদের মূলধন একত্রে করে কোন একটি নির্দিষ্ট ব্যবসায়িক চুক্তির মাধ্যমে ব্যবসায়ে বিনিয়োগ করেন এবং ব্যবসা থেকে অর্জিত মুনাফা এবং দায় নিজেদের মধ্যে চুক্তি অনুযায়ী বন্টন বা ভাগ করে নেন। ব্যবসায় একাধিক ব্যক্তির অংশ থাকায় এবং একাধিক ব্যক্তি মিলে ব্যবসা শুরু করেন এবং চুক্তি অনুযায়ী পরিচালনা করেন বলেই একে অংশীদারি ব্যবসা বলা হয়।

Key Points

  • প্রত্যেক অংশীদারি ব্যবসার মূল ভিত্তি হলো চুক্তি। অংশীদার ব্যক্তিগণের মধ্যকার চুক্তির বিষয়বস্তু যে দলিলে লিপিবদ্ধ করা হয় তাকে অংশীদারী চুক্তিপত্র বলে।
  • বাংলাদেশ অংশীদারি ব্যবসা আইন ১৯৩২ অনুসারে এই মালিকানা আইনিভাবে স্বীকৃত করা হয়।
  • অংশীদারি ব্যবসার নিয়ম অনুসারে, একটি অংশীদারি কারবারে কম পক্ষে দুইজন ব্যক্তি ও সবথেকে বেশি কুড়ি (২০) জন ব্যাক্তি অংশীদার থাকা বাঞ্ছনীয়। তবে, ব্যাংকিং ব্যবসার ক্ষেত্রে অংশীদারদের সংখ্যা সর্বোচ্চ ১০ জন হতে পারবে।
  • অংশীদারি ব্যবসায় চুক্তি লিখিত, নিবন্ধিত, অনিবন্ধিত ও মৌখিক হতে পারে। তাই বলা হয় অংশীদারদের মধ্যে চুক্তি তাদের সম্পর্কের ভিত্তিতে গড়ে উঠে।

আইনত অংশীদারি ব্যবসায়ের সংজ্ঞাঃ

১৮৯০ সালের ব্রিটিশ অংশীদারি আইনের ১ম ধারায় বলা হয়েছে যে, মুনাফা অর্জনের লক্ষ্যে যৌথভাবে পরিচালিত কারবারে কতিপয় ব্যক্তির মধ্যে বিদ্যমান সম্পর্ককে অংশীদারি বলা হয়।

কিন্তু, সর্বশেষ ১৯৩২ সালের অংশীদারি আইনের ৪ ধারায় বলা হয়েছে যে, সকলের দ্বারা বা সকলের পক্ষে একজনের দ্বারা পরিচালিত কারবারের মুনাফা নিজেদের মধ্যে বণ্টনের নিমিত্তে একাধিক ব্যক্তির মধ্যে চুক্তির মাধ্যমে যে সম্পর্কের সৃষ্টি হয়, তাকে অংশীদার বলে। আর যারা এই অংশীদারির সম্পর্ক সৃষ্টি করে, তাদের প্রত্যেককে অংশীদার এবং সম্মিলিতভাবে তাদের কারবারকে অংশীদারি কারবার বলে। তবে অংশীদারি কারবারের জন্য কমপক্ষে ২ জন এবং সর্বোচ্চ ২০ জন ব্যক্তি মুনাফা অর্জনের উদ্দেশ্যে চুক্তির মাধ্যমে যে আইনসংগত কারবার গঠন করে, তাকে অংশীদারি কারবার বলা হয়। তবে, ব্যাংকিং ব্যবসার ক্ষেত্রে অংশীদারদের সংখ্যা সর্বোচ্চ ১০ জন হতে পারবে।

বিবেচ্য বিষয়

বাংলাদেশে অংশীদারি ব্যবসা শুরু করার আগে যে বিষয়গুলো প্রাথমিকভাবে বিবেচনা করা জরুরিঃ

১. প্রথমত অংশীদারি ব্যবসা শুরু করার জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হচ্ছে সঠিক অংশীদার নির্বাচন করা। যদি অংশীদার নির্বাচনে ভুল হয়ে যায় তবে ব্যবসায় ক্ষতিগ্রস্থ হওয়ার সম্ভাবনা বৃদ্ধি পায়।

নিজের বাস্তব অভিজ্ঞতা এবং দক্ষতা ব্যবহার করে অংশীদার নির্বাচন করতে হবে এবং অবশ্যই এজন্য অংশীদারদের কিছু বিষয় গভীর ভাবে জানার চেষ্টা করতে হবে।

অংশীদারদের সততা, সময়ানুবর্তিতা, মনোভাব, পদ্ধতি, আচরণ এবং প্রতিশ্রুতি বজায় রাখার ক্ষমতা সম্পর্কে পরিপূর্ণভাবে ওয়াকিবহাল হতে হবে।এবং অবশ্যই অংশীদারদের আর্থিক সক্ষমতার বিষয় পূর্ণ জ্ঞান থাকতে হবে।

অংশীদারদের ব্যবসায়ে বিনিয়োগ করার অর্থের উৎস সম্পর্কে পরিষ্কার ধারণা থাকতে হবে।

ব্যবসায় অংশীদার বা অংশীদারগণ যে টাকাটা বিনিয়োগ করবেন তা কি নিজেদের সঞ্চয়ের টাকা না ঋণকৃত টাকা সে বিষয়ে জানতে হবে।

যদি সঞ্চয়ের টাকা হয় তবে অংশীদারদের মধ্যে কোন রকম তাড়াহুড়ো কাজ করবে না যে অতি দ্রুতই অনেক মুনাফা ব্যবসায় হতে হবে কিন্তুু যদি ঋণকৃত টাকা হয় তবে অংশীদারদের মধ্যে তাড়া কাজ করবে ঋণের টাকা বা সুদের টাকা পরিশোধের জন্য এবং এক্ষেত্রে ধৈর্য্য ধরে ব্যবসা পরিচালনা করা কঠিন হয়ে যাবে এবং ব্যবসা ক্ষতিগ্রস্ত হবে।

২. দ্বিতীয়ত অংশীদার নির্বাচন সম্পন্ন হয়ে গেলে অংশীদারি ব্যবসায় শুরুর পূর্বে ব্যবসা সম্পের্ক পরিকল্পনা করতে হবে।সকল অংশীদারদের সম্মতিক্রমে ব্যবসায়ের সকল সিদ্ধান্ত গ্রহণকরার মানষিকতা তৈরি করতে হবে।

৩.তৃতীয়ত ব্যবসায়ে শুরু করতে মোট মূলধন কত প্রয়োজন এবং অংশীদারদের সকলের সম্মিলিত মূলধন মিলে ব্যবসায়ের টার্গেটকৃত মূলধন পূর্ণ হয়েছে কি না সেটার সঠিক হিসাব করতে হবে।

৪.চতুর্থত ব্যবসা শুরুর ঠিক কতদিন সময়ের মধ্যে ব্যবসায় মুনাফা আসা শুরু করবে এবং সে মুনাফা কিভাবে বন্টন হবে তার সঠিকভাবে পরিকল্পনা করতে হবে।

৫.পঞ্চমত ব্যবসায় যেমন লাভ থাকে তেমনি ক্ষতির সম্ভাবনাও থাকে তাই কখনো ক্ষতির সম্মুখীন হলে সেটা সকল অংশীদার সম্মিলিতভাবে কিভাবে মোকাবিলা করা যাবে সেটার পরিকল্পনাও গ্রহণ করতে হবে।

বাংলাদেশে অংশীদারি ব্যবসা কিভাবে করা যায়ঃ

২০২৩ সালে এসে বাংলাদেশ সরকারের সার্বিক উন্নয়ন আর প্রচেষ্টার কারনে বাংলাদেশে তৈরি হয়েছে ব্যবসায়ের জন্য বিস্তৃত সব সুযোগ আর অনুকূল পরিবেশ।

বাংলাদেশ একটি উন্নয়নশীল দেশ হিসেবে ব্যবসায়িক পরিবেশ আরও বেশি উন্নত করতে এবং দেশি-বিদেশি বিনিয়োগকারীদের আগ্রহী করে তুলতে বর্তমানে নিত্য নতুন সরকারি এবং বেসরকারিভাবে বিভিন্ন রকম বিজনেস প্রজেক্ট নিয়ে কাজ শুরু করেছেন।

বাংলাদেশে অংশীদারি ব্যবসায়ের জন্য রয়েছে দারুণ সম্ভাবনার দুয়ার।

বাংলাদেশে অংশীদারি ব্যবসায় আরম্ভ করার জন্য হতে হবে বাংলাদেশের একজন প্রাপ্তবয়স্ক নাগরিক, যিনি মানুষিক ভাবে সুস্থ এবং আইনত কোন কারনবশত যাকে ব্যবসায় করার জন্য কোন নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয় নাই।

বাংলাদেশের নাগরিক ছাড়াও বিদেশি নাগরিক অংশীদারি ব্যবসায় অংশগ্রহণ করতে পারবেন তার জন্য প্রয়োজন হবে সরকার কতৃক অনুমতি পত্র।

বাংলাদেশে কিভাবে অংশীদারি ব্যবসায় করা যায় তার জন্য একটি অংশীদারি ব্যবসা নিবন্ধন করার জন্য অংশীদারদের কিছু নির্দেশিকা অনুসরণ করতে হবে।

বাংলাদেশ অংশীদারি ব্যবসা আইন ১৯৩২ মোতাবেক অংশীদারি ব্যবসায় সদস্য সংখ্যা হতে হবে সর্বনিম্ন ২ জন এবং সর্বোচ্চ ২০ জন কিন্তুু ব্যাংক ব্যবসায়ের ক্ষেত্রে অংশীদারদের সংখ্যা হতে হবে সর্বোচ্চ ১০ জন।

বাংলাদেশের অংশীদারি আইন ১৯৩২ অনুযায়ী, অংশীদারি ব্যবসায়ে নিবন্ধন সরকারিভাবে বাধ্যতামূলক নয় বরং ঐচ্ছিক। কিন্তুু অংশীদারি ব্যবসায়ের মূল ভিত্তি হচ্ছে চুক্তি যা অংশীদারদের পরস্পরের মধ্যে গ্রহণ করা হয়।

অংশীদারদের মধ্যেকার চুক্তি মৌখিক বা লিখিত উভয় রকম হতে পারে।কিন্তুু ভবিষ্যতের সব রকম ঝামেলা এড়ানোর জন্য এবং সরকারি সব রকম সুবিধা প্রাপ্তির জন্য চুক্তি লিখিত হওয়া জরুরি।

১. প্রথমত, বাংলাদেশে অংশীদারি ব্যবসায় আরম্ভ করতে আইনত সুবিধা প্রাপ্তির জন্য এবং অংশীদারদের নিজেদের মধ্যেকার ভবিষ্যৎ সমস্যা এড়ানোর জন্য ও তৃতীয় পক্ষ কতৃক নিরাপদ লেনদেনের জন্য বাংলাদেশ অংশীদারি ব্যবসায় আইনের ৫৮(১) ধারা অনুসারে,অংশীদারি ব্যবসার জন্য একটা নির্দিষ্ট করে নাম নির্বাচন করতে হবে এবং ব্যবসার তত্ত্বাবধানকারী সরকারের কাছ থেকে একটি ট্রেড লাইসেন্স করাতে হবে।

২. দ্বিতীয়ত, একটি অংশীদারিত্বের দলিল প্রস্তুুত করতে হবে যার মধ্যে সকল অংশীদারদের ভূমিকা ও দায়িত্ব, মূলধনের পরিমান,প্রকল্পের তহবিল,মুনাফা ও দায় বন্টন এবং পরিচালনা প্রক্রিয়া সকল কিছু বিস্তারিত লিপিবদ্ধ করা হবে। প্রস্তুতকৃত দলিল স্থানীয় ট্রেজারি অফিসে স্ট্যাম্প লাগানো এবং স্থানীয় সরকার কতৃপক্ষেরদ্বারা নিবন্ধিত করতে হবে।

৩. তৃতীয়ত,বাংলাদেশ জাতীয় রাজস্ব বোর্ড থেকে ট্যাক্স আইডেন্টিফিকেশন নম্বর (টিন) সংগ্রহ করতে হবে।

৪. চতুর্থত, অংশীদারি ব্যবসায় যে নামে নিবন্ধিত করা হয়েছে, উক্ত ব্যবসার নামে একটি ব্যাংক অ্যাকাউন্ট খুলতে হবে যার মাধ্যমে অংশীদারি ব্যবসায়ের সমস্ত ব্যাংকিং লেনদেন পরিচালনা করা হবে।

উক্ত সমস্ত কার্যক্রম সঠিক ভাবে সম্পন্ন হলে আশা করা যায় যে বাংলাদেশে অংশীদারি ব্যবসায় আরম্ভ করে পরিচালনা করতে আর কোন রকম আইনি জটিলতা বা জরিমানায় পরতে হবে না। অংশীদারদের পরস্পর বোঝাপড়ার মাধ্যমে সুষ্ঠু ভাবে ব্যবসায় পরিচালনা করা সম্ভব হবে।

উদাহরণঃ

আমাদের বাংলাদেশের অধিকাংশ মানুষ অংশীদারি ব্যবসায় আসেন আর্থিক সহায়তা এবং অভিজ্ঞতার সাপোর্ট পাওয়ার জন্য অর্থাৎ পর্যাপ্ত মূলধন না থাকায় বা ব্যবসায়ি অভিজ্ঞতা না থাকায় একত্রে হয়ে ব্যবসায় করার কথা চিন্তা করেন।

যেমন অভিজ্ঞতা আছে এমন একজন খাবারের হোটেলের বিজনেস শুরু করতে চাইছেন কিন্তুু তার কাছে পর্যাপ্ত মূলধন নাই যা ব্যবসায় আরম্ভ করতে প্রয়োজন।

তখন তিনি এমন তিনজন অংশীদার নিলেন যাদের ব্যবসায়ের অভিজ্ঞতা নাই এবং তারা শুধুমাত্র মুনাফার ভাগ নেয়ার জন্য ব্যবসায়ে আসছেন।

এমন পরিস্থিতিতে ব্যবসায় পরিচালনা থেকে শুরু করে সমস্ত চাপ নিতে হয় অভিজ্ঞ ব্যাক্তিকে এবং তখনই অংশীদারি সম্পের্ক ফাটল তৈরি হওয়ার মতো সম্ভাবনা তৈরি হয়।

তাই যে কোন অংশীদারি ব্যবসায় অংশীদারদের আরম্ভ করা ব্যবসায় সম্পর্কে প্রাথমিক ধারণা বা অভিজ্ঞতা এবং সকালেরই ব্যবসায় পরিচালনা করার মতো যোগ্যতা মূলধন সরবরাহের পাশাপাশি থাকা জরুরি যা অংশীদারি ব্যবসায়ের জন্য লাভজনক।

উপসংহারঃ

পরিশেষে বলা যায় যে,দুই বা তার অধিক মানুষ মিলে যখন মুনাফা লাভের আশায় একত্রে হয়ে চুক্তির ভিত্তিতে একটি ব্যবসায় আরম্ভ করেন এবং উক্ত ব্যবসায়ের মুনাফা, দায় ও পরিচালনাসহ যাবতীয় কার্যক্রম নিজেদের মধ্যে চুক্তি অনুযায়ী বন্টন বা ভাগ করে নেন তাকেই অংশীদারি ব্যবসায় বলা হয় এবং তাদের মধ্যকার সম্পর্ককে অংশীদার বলা হয়।

অংশীদারি চুক্তিপত্র রেজিস্ট্রেশন বা নিবন্ধিত হলে প্রতিষ্ঠান ও অংশীদারগণ বেশ কিছু আইনগত সুবিধা লাভ করে। রেজিস্ট্রেশন করা বা নিবন্ধিত চুক্তিপত্র আদালতে দালিলিক সাক্ষ্য তথা প্রমাণ হিসেবে গৃহীত হয় এবং যার ফলে এই দলিলের মাধ্যমে অংশীদারদের মধ্যে ভবিষ্যতে সৃষ্টি হতে পারে এমন অনেক সমস্যা বা ভুল বোঝাবুঝি সৃষ্টির আগেই সমাধান হয়ে যায়। ব্যবসা একটা অবস্থায় চলে আসলে তখন যথাসাধ্য চেষ্টা করা উচিত চুক্তিপত্র রেজিস্ট্রেশন বা নিবন্ধন করা যা অংশীদারি ব্যবসা এবং অংশীদার উভয়ের জন্য লাভজনক।

  • The Partnership Act, 1932
  • Forming a successful business partnership by Jacklyn Saunders
  • Business partnership essentials
  • By Dorene Lehavi, MSW, phD
Next to read
Canvas & Methods
মিনিমাম ভায়েবল প্রোডাক্ট (Minimum Viable Product)
মিনিমাম ভায়েবল প্রোডাক্ট (Minimum Viable Product)

অধিক শ্রম ও অর্থ খরচের এই ঝুঁকি এড়াতে সৃষ্টি হয়েছে এক নতুন ধরনের বিজনেস স্ট্র‍্যাটেজি যেখানে পণ্য প্রয়োজনীয় কিছু ফিচার দিয়ে বাজারজাত করা হয়। পরবর্তীতে গ্রাহকদের চাহিদা পর্যালোচনা করে ধীরে ধীরে এই পণ্যের উন্নয়ন করা হয় এবং নতুন নতুন উপাদান/ফিচার যুক্ত করা হয়। ব্যবসায়িক জগতে একে বলা হয় মিনিমাম ভায়েবল প্রোডাক্ট।

সোশ্যাল ইম্প্যাথি ম্যাপিং (Social Empathy Mapping)
Canvas & Methods
সোশ্যাল ইম্প্যাথি ম্যাপিং (Social Empathy Mapping)
লিন ক্যানভাস মডেল (Lean Canvas Model)
Canvas & Methods
লিন ক্যানভাস মডেল (Lean Canvas Model)
শেয়ারিং ইকোনমি মডেল (Sharing Economy Model)
Business Models
শেয়ারিং ইকোনমি মডেল (Sharing Economy Model)
কাস্টমার এক্সপ্লোরেশন ম্যাপ (Customer Exploration Map)
Canvas & Methods
কাস্টমার এক্সপ্লোরেশন ম্যাপ (Customer Exploration Map)
নিট মুনাফা (net profit) সংজ্ঞা, সূত্র এবং কিভাবে হিসাব করবেন
Business
নিট মুনাফা (net profit) সংজ্ঞা, সূত্র এবং কিভাবে হিসাব করবেন
CSR বা Corporate Social Responsibility কী?
Business
CSR বা Corporate Social Responsibility কী?
রিব্র্যান্ডিং (Rebranding)
Branding
রিব্র্যান্ডিং (Rebranding)
এঞ্জেল বিনিয়োগ কি? এবং কিভাবে কাজ করে (What is angel investing & how does it work?)
Investment
এঞ্জেল বিনিয়োগ কি? এবং কিভাবে কাজ করে (What is angel investing & how does it work?)
সেলস এবং মার্কেটিং কিভাবে একসাথে কাজ করে
Sales
সেলস এবং মার্কেটিং কিভাবে একসাথে কাজ করে