কো-ব্র্যান্ডিং কী? । What Is Co-Branding?

318
article image

দুই বা তার বেশি পরিমাণ কোম্পানী যখন নিজেদের ইনগ্রিডিয়েন্ট এবং ক্রেডিবিলিটি একসাথে মিলিয়ে একটি নতুন প্রোডাক্ট মার্কেটে নিয়ে আসে তখন তাকে কো-ব্র্যান্ডিং বলে। যেহেতু দুটি কোম্পানীরই অবদান থাকে, তাই প্রোডাক্টের নতুন লোগোর পেছনে দুটি কোম্পানীরই লোগো ব্যবহার করা হয়। এতে করে প্রোডাক্টের পারসিভড ভ্যালু বৃদ্ধি পায় এবং অনেক বড় সংখ্যক অডিয়েন্সের কাছে প্রোডাক্ট পৌছে দেয়া সম্ভব হয়।

Key Points

  • যখন দুই বা তার বেশি কোম্পানী বা ব্র্যান্ড স্ট্র্যাটেজিক অ্যালায়েন্স গঠন করে এবং যৌথভাবে মার্কেটে কিছু একটা নিয়ে আসার পরিকল্পনা করে, সেখান থেকে কো-ব্র্যান্ডিং শুরু হয়।
  • একটি কোম্পানীর আন্ডারে প্রোডাক্ট লঞ্চ করার চাইতে কো-ব্র্যান্ডিং করার মাধ্যমে প্রোডাক্ট লঞ্চ করলে তার রিস্ক এবং ফেইলার রেইট অনেকটাই কমিয়ে আনা যায়।
  • ভিন্ন ভিন্ন ধরণের কোম্পানীর মাঝে অংশীদারিত্বের কারণে কো-ব্র্যান্ডিং থেকে চমৎকার সব প্রোডাক্টের জন্ম হতে পারে।
  • নতুন কোনো ব্র্যান্ড বড় কোনো ব্র্যান্ডের সাথে পার্টনারশিপে যাওয়ার মাধ্যমে নিজেদের ক্রেডিবিলিটি বৃদ্ধি করতে পারে।

ভূমিকা

নতুন স্টার্টআপগুলো ব্রেইনস্টর্মিং করে চমৎকার সব প্রোডাক্ট বা সার্ভিস আইডিয়া বের করে আনতে পারে। কিন্তু পরবর্তীতে দেখা যায় যে উক্ত প্রোডাক্ট তৈরি বা মার্কেটে নিয়ে আসার জন্য তাদের পর্যাপ্ত রিসোর্স নেই। এই সমস্যার কারণে অনেক ভালো ভালো আইডিয়া কখনোই দিনের আলো দেখতে পারে না। এর সমাধান হিসবে কো-ব্র্যান্ডিং স্ট্র্যাটেজি ফলো করা যায়। বড় কোনো ব্র্যান্ডের সাথে স্ট্র্যাটেজিক অ্যালায়েন্স তৈরি এবং সাইনার্জি তৈরি করার মাধ্যমে জটিল সব প্রোডাক্ট মার্কেটে নিয়ে আসা সম্ভব যা ছোট ছোট স্টার্টআপগুলোর একার পক্ষে করা বেশ কঠিন।

কো-ব্র্যান্ডিং কী?

যখন দুই বা তার বেশি কোম্পানী বা ব্র্যান্ড স্ট্র্যাটেজিক অ্যালায়েন্স গঠন করে এবং যৌথভাবে মার্কেটে কিছু একটা নিয়ে আসার পরিকল্পনা করে, সেখান থেকে কো-ব্র্যান্ডিং শুরু হয়। কো-ব্র্যান্ডিং বলতে বোঝায়, যখন দুটি বা তার বেশি কোম্পানী কোনো একটি প্রোডাক্ট বা সার্ভিস একসাথে ম্যানুফ্যাকচার করে, যৌথ লেবেলের আন্ডারে সেই প্রোডাক্ট বা সার্ভিস মার্কেটে নিয়ে আসে (কো-মার্কেটিং) এবং যৌথভাবে সেটির পরিচালনা করে।

ভিজুয়াল অবজেক্টস দ্বারা পরিচালিত এক সার্ভে থেকে জানা যায় যে, ৭১% কনজ্যুমার কো-ব্র্যান্ডেড প্রোডাক্ট বা সার্ভিস পছন্দ করেন।

কো-ব্র্যান্ডিং-এর ক্ষেত্রে কাস্টমাররা যেহেতু পরিচিত দুইটি ব্র্যান্ডের মাঝে কোলাবোরেশন খুজে পান, তাই তারা মনে করেন যে প্রোডাক্টটি অন্যান্য সিঙ্গেল-ব্র্যান্ডেড প্রোডাক্টের চেয়ে সুপেরিয়র হবে। এতে করে প্রোডাক্টের পারসিভড ভ্যালু অনেকাংশে বৃদ্ধি পায়।

কেনো কো-ব্র্যান্ডিং করা হয়?

একটি কোম্পানীর সকল বিষয়ে পারদর্শিতা থাকে না। কোনো কোম্পানী হয়তো ম্যানুফাকচারিং-এ পারদর্শী তবে সেলস উইং স্ট্রং না। আবার কোনো কোম্পানীর মার্কেটিং এবং সেলস উইং যথেষ্ট ম্যাচিউরড তবে প্রোডাক্ট ম্যানুফ্যাকচার করার ক্যাপাবিলিটি তাদের নেই। এইসব ক্ষেত্রে দুটি কোম্পানী একসাথে হয়ে কাজ শুরু করে যাতে তারা একে অপরের পারদর্শিতা কাজে লাগিয়ে উভয়ে মুনাফা অর্জন এবং মার্কেট ডমিনেট করতে পারে।

একটি কোম্পানীর আন্ডারে প্রোডাক্ট লঞ্চ করার চাইতে কো-ব্র্যান্ডিং করার মাধ্যমে প্রোডাক্ট লঞ্চ করলে তার রিস্ক এবং ফেইলার রেইট অনেকটাই কমিয়ে আনা যায়। কারণ এখানে যেই কোম্পানীর যেই দিকটা স্ট্রং, তারা শুধু সেই দিকটাই হ্যান্ডেল করছেন এবং অন্যদিকগুলো অন্য কোম্পানীরা হ্যান্ডেল করছেন, এতে করে প্রোডাক্টের সফল হওয়ার সম্ভাবনা অনেক বেড়ে যায়।

আবার এখানে যেহেতু একাধিক কোম্পানীর লেবেলে প্রোডাক্ট মার্কেট আসছে, তাই প্রোডাক্টের মার্কেট এক্সপোজার অনেক বৃদ্ধি পায় এবং খুব বড় একটি অডিয়েন্সের কাছে সেই প্রোডাক্ট পৌছানো সম্ভব হয়।

ভিন্ন ভিন্ন ধরণের কোম্পানীর মাঝে অংশীদারিত্বের কারণে কো-ব্র্যান্ডিং থেকে চমৎকার সব প্রোডাক্টের জন্ম হতে পারে। যেমন - কোনো এক বিখ্যাত বুকশপের সাথে যদি কোনো এক বিখ্যাত কফিশপ চেইনের পার্টনারশিপ হয়, তাহলে আমরা এমন একটি আউটলেট পেতে পারি যেখানে পাঠকরা এসে বই নিয়ে পড়ার পাশাপাশি কফি খেতে পারবেন এবং বইয়ের সাথে কোয়ালিটি টাইম কাটাতে পারবেন।

কো-ব্র্যান্ডিং vs কো-মার্কেটিং

কো ব্র্যান্ডিং এবং কো-মার্কেটিং, দুটি অনেকটা একই কনসেপ্ট যেখানে একটি প্রোডাক্ট বা সার্ভিসের পেছনে এক বা একাধিক অর্গানাইজেশনের নাম জড়িয়ে থাকে। তবে কো-ব্র্যান্ডিং-এর ফিল্ড কো-মার্কেটিং-এর চাইতে অনেক বিস্তৃত।

কো-মার্কেটিং-এর ক্ষেত্রে দুটি কোম্পানী শুধু একসাথে প্রোডাক্ট বা সার্ভিসের মার্কেটিং রিলেটেড কাজগুলো করে থাকে। এর বেশি আর কিছু কো-মার্কেটিং-এ করা হয় না।

অপরদিকে, কো-ব্র্যান্ডিং-এর ক্ষেত্রে দুটি কোম্পানী ব্রেইনস্টর্মিং থেকে শুরু করে প্রোডাক্ট ক্রিয়েশন এবং ম্যানুফ্যাকচারিং, আফটার সেলস সার্ভিস সবকিছুতেই কোলাবোরেট করে কাজ করে থাকে। তাই কনসেপ্ট একই হলেও, কো-ব্র্যান্ডিং-এর কনসেপ্ট কো-মার্কেটিং-এর চাইতে অনেক বড় এবং জটিল।

বিভিন্ন ধরণের কো-ব্র্যান্ডিং

করপোরেট দুনিয়ায় বহু-ধরণের কো-ব্র্যান্ডিং পার্টনারশিপে নজরে পরে।। আপনার ব্র্যান্ডের জন্য কোনটি প্রযোজ্য তা খুজে নিয়ে আপনাকে কো-ব্র্যান্ডিং-এর দিকে পা বাড়াতে হবে।

১। ইনগ্রিডিয়েন্ট কো-ব্র্যান্ডিং

এইক্ষেত্রে দুটি কোম্পানী নিজেদের বিভিন্ন কম্পোনেন্ট শেয়ার করে একটি ইউনিক প্রোডাক্ট লঞ্চ করে এবং যৌথভাবে মার্কেটিং করে। উদাহরণস্বরুপ - রকমারি ডট কম এবং কফিলিসিয়াস যদি যৌথভাবে একটি বুক-ক্যাফে চালু করে, যেখানে কফিলিসিয়াস ক্যাফে স্পেইস প্রোভাইড করবে এবং রকমারি তার বইয়ের বিশাল লাইব্রেরী সরবরাহ করবে, তখন এটি ইনগ্রিডিয়েন্ট কো-ব্র্যান্ডিং হবে।

২। সেইম কোম্পানী কো-ব্র্যান্ডিং

একটি হোল্ডিং কোম্পানীর অধীনে যখন একাধিক সিস্টার কনসার্ন থাকে তখন নতুন প্রোডাক্টের মার্কেটিং-এর জন্য সেইম হোল্ডিং কোম্পানীর অন্য একটি সিস্টার কনসার্নকে ব্যবহার করা হয়। উদাহরণস্বরুপ - টেকশপ বিডি এবং প্রহরী, উভয়ই অন্যরকম গ্রুপের অঙ্গ প্রতিষ্ঠান। এখন প্রহরী থেকে তৈরি করা ভেইক্যাল ট্র্যাকিং প্রযুক্তি যদি টেকশপ বিডি’র সাথে যৌথভাবে মার্কেটিং করা হয় তাহলে সেটি হবে সেইম কোম্পানী কো-ব্র্যান্ডিং।

৩। ন্যাশনাল টু লোকাল কো-ব্র্যান্ডিং

এই ক্ষেত্রে কোনো বড় মাল্টিন্যাশনাল বা ন্যাশনাল কোম্পানীর সাথে ছোট কোনো লোকাল কোম্পানী নিজেদের সুবিধার্থে কো-ব্র্যান্ডেড প্রোডাক্ট মার্কেট আনে। ছোট লোকাল ব্যাংকগুলোকে অনেক সময় বড় বড় ব্র্যান্ডের নামে ক্রেডিট কার্ড লঞ্চ করতে দেখা যায়।

৪। কম্পোজিট কো-ব্র্যান্ডিং

একটি কোম্পানীর একার পক্ষে যখন একটি প্রোডাক্ট মার্কেটে আনা সম্ভব হয় না, তখন দুই বা তার বেশি কোম্পানী একসাথে মিলে নিজেদের রিসোর্স ব্যবহার করে নতুন সেই প্রোডাক্ট মার্কেটে নিয়ে আসে। অ্যাপল ওয়াচের সাথে নাইকির পার্টনারশিপ কম্পোজিট কো-ব্র্যান্ডিং-এর একটি ভালো উদাহরণ। তাদের যৌথ উদ্যোগে অ্যাপল, নাইকি রিলেটেড এমন সব অ্যাপ ডেভেলপ করে যা অ্যাপল ওয়াচ থেকে ব্যবহার করা যাবে।

কো-ব্র্যান্ডিং-এর সুবিধা

প্রোডাক্টের কো-ব্র্যান্ডিং করার অনেকগুলো সুবিধা রয়েছে। যেমন -

১। অডিয়েন্স বৃদ্ধিঃ

যেহেতু দুই বার তার বেশি ব্র্যান্ড এখানে একসাথে কাজ করছে, তাই বেশি সংখ্যক কাস্টমারের কাছে প্রোডাক্ট তুলে ধরা সম্ভব হয়, যা একক ব্র্যান্ডের পক্ষে হয়তো সম্ভব হতো না।

২। ক্রেডিবিলিটি বৃদ্ধিঃ

নতুন কোনো ব্র্যান্ড বড় কোনো ব্র্যান্ডের সাথে পার্টনারশিপে যাওয়ার মাধ্যমে নিজেদের ক্রেডিবিলিটি বৃদ্ধি করতে পারে। নতুন ব্র্যান্ডের প্রোডাক্ট সাধারণত খুব কম মানুষ ক্রয় করে থাকেন, কিন্তু বড় কোনো ব্র্যান্ড, যাদের অলরেডি অনেক ফলোয়িং আছে, তাদের প্রোডাক্ট মানুষ অনেক সহজেই ক্রয় করেন।

৩। বিক্রয় বৃদ্ধিঃ

একটি বড় কাস্টমার বেইজের কাছে প্রোডাক্ট তুলে ধরা হয় বলে কো-ব্র্যান্ডেড প্রোডাক্ট বা সার্ভিসের বিক্রয় সাধারণত অনেক বেশি। যার ফলে সংশ্লিষ্ট সকল ব্র্যান্ড বারতি মুনাফা ভোগ করতে পারে।

৪। স্পেশাইলাইজেশনঃ

কো-ব্র্যান্ডেড প্রোডাক্ট বা সার্ভিস তৈরি করার সময় যেই ব্র্যান্ড যেই কাজে ভালো তারা শুধু সেই কাজেই মনোনিবেশ করতে পারে। এতে করে বারতি মূলধন বিনিয়োগ করে নতুন সিস্টেম তৈরি করার ঝামেলা এড়ানো যায় এবং স্পেশালাইজেশনের কারণে পণ্যের মান অনেকগুণে বৃদ্ধি পায়।

৫। অর্গানিক মার্কেটিংঃ

পপুলার কোনো ব্র্যান্ডের সাথে পার্টনারশিপে যাওয়ার মাধ্যমে প্রোডাক্টের অর্গানিক মার্কেটিং হয়ে যায়। এতে করে মার্কেটিং খাতে খুব কম টাকা বিনিয়োগ করেও বেশ ভালো রিটার্ন অন ইনভেস্টমেন্ট পাওয়া যায়।

৬। ক্রিয়েটিভিটিঃ

ভিন্ন ক্যাটাগরির দুই অর্গানাইজেশন অনেক সময় একসাথে মিলে নিজেদের ক্রিয়েটিভিটি দিয়ে প্রোডাক্ট বা সার্ভিস তৈরি করতে পারে যা অন্যদের মাথায় আসতো না। এমন প্রোডাক্টের চাহিদা হয়তো মার্কেটে আছে, তবে আগে থেকে কেউ জানতো না। এই কারণে সৃজনশীলতা দিয়ে তৈরি প্রোডাক্টের সাফল্যের হার তুলনামূলক বেশি হয়।

৭। ঝুঁকি হ্রাসঃ

কো-ব্র্যান্ডিং-এর ক্ষেত্রে যেহেতু একাধিক কোম্পানী মিলে ইনভেস্ট করে একটি প্রোডাক্ট লঞ্চ করে, তাই এখানে ইনডিভিজুয়াল ইনভেস্টমেন্ট অনেক কম লাগে এবং প্রোডাক্ট ফেইল করলে অর্থ হারানোর ঝুঁকি অনেকটা কমানো সম্ভব হয়।

কো-ব্র্যান্ডিং-এর অসুবিধা

সুবিধার তুলনায় কো-ব্র্যান্ডিং-এর অসুবিধা অনেক কম হলেও সেগুলো জেনে রাখা ভালো।

১। সমন্বয় করা কঠিনঃ

কো-ব্র্যান্ডিং পার্টনারশিপে আসা দুই ব্র্যান্ডের কালচার এবং সিস্টেম যদি অনেক বেশি ভিন্ন হয় তাহলে তাদের মাঝে সাইনার্জি তৈরি করা অনেক সময় কঠিন হয়ে পরে। নিজেদের প্রিফারেন্স এবং সীমাবদ্ধতার কারণে অনেক প্রোডাক্টকে মার্কেট থেকে সরিয়ে ফেলতে হয়।

২। ব্র্যান্ড ফেইলারঃ

দুটি ব্র্যান্ডের ভেতর কোনো একটি যদি বন্ধ হয়ে যায় অথবা কোনো ধরণের দুর্নামের শিকার হয় তাহলে প্রোডাক্টের অস্তিত্ব সংকট তৈরি হয়।

৩। কাস্টমার কনফিউশানঃ

কো-ব্র্যান্ডিং-এর ক্ষেত্রে অনেক সময় দেখা যায় যে বড় কোম্পানীটা অনেক বেশি হাইলাইটেড হয় এবং ছোট কোম্পানীটা ছায়ায় পরে যায়। প্রোডাক্টের পেছনে দুটি কোম্পানীর ইনভেস্টমেন্ট থাকলেও প্রোডাক্ট পরিচিতি পায় মূলত বড় কোম্পানীর নামেই।

পরিসংহার

কো-ব্র্যান্ডিং স্ট্র্যাটেজির অনেক অনেক সুবিধা রয়েছে। তবে শুধু সুবিধার কথা চিন্তা করে কো-ব্র্যান্ডিং-এ যাওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়ে ফেলা ঠিক হবে না। আপনাকে নিজের প্রতিষ্ঠানের কথা এবং সম্ভাব্য প্রোডাক্টের কথা ভেবে আগে বুঝতে হবে যে কো-ব্র্যান্ডিং আপনার প্রতিষ্ঠানের জন্য সঠিক কি না। উত্তরটি যদি ‘হ্যা’ হয়, তাহলে পরবর্তীতে খুব ভেবেচিন্তে ঠিক করতে হবে যে আপনি ঠিক কি ধরণের কো-ব্র্যান্ডিং পার্টনারশিপে যাবেন। যেই পদ্ধতি আপনার ব্র্যান্ডের জন্য সবচেয়ে মানানসই, সেটিই সিলেক্ট করা উচিত।

  • https://visualobjects.com/digital-marketing/blog/cobranding
  • https://www.indeed.com/career-advice/career-development/co-branding
  • https://www.investopedia.com/terms/c/cobranding.asp
  • https://www.feedough.com/co-branding-definition-importance-types-examples/
  • https://vipresponse.nl/what-is-co-branding-benefits-strategies-and-examples/
  • রিপোর্ট
  • https://visualobjects.com/digital-marketing/blog/cobranding
Next to read
Canvas & Methods
মিনিমাম ভায়েবল প্রোডাক্ট (Minimum Viable Product)
মিনিমাম ভায়েবল প্রোডাক্ট (Minimum Viable Product)

অধিক শ্রম ও অর্থ খরচের এই ঝুঁকি এড়াতে সৃষ্টি হয়েছে এক নতুন ধরনের বিজনেস স্ট্র‍্যাটেজি যেখানে পণ্য প্রয়োজনীয় কিছু ফিচার দিয়ে বাজারজাত করা হয়। পরবর্তীতে গ্রাহকদের চাহিদা পর্যালোচনা করে ধীরে ধীরে এই পণ্যের উন্নয়ন করা হয় এবং নতুন নতুন উপাদান/ফিচার যুক্ত করা হয়। ব্যবসায়িক জগতে একে বলা হয় মিনিমাম ভায়েবল প্রোডাক্ট।

কাস্টমার এক্সপ্লোরেশন ম্যাপ (Customer Exploration Map)
Canvas & Methods
কাস্টমার এক্সপ্লোরেশন ম্যাপ (Customer Exploration Map)
লোগো ব্যবহারের সুবিধা অসুবিধা (Pros and Cons of Logo Usage)
Logo
লোগো ব্যবহারের সুবিধা অসুবিধা (Pros and Cons of Logo Usage)
ব্রান্ডিং (Branding)
Branding
ব্রান্ডিং (Branding)
সামষ্টিক অর্থনীতি বা ম্যাক্রো ইকোমিক্স ( Macro Economics ) কী?
Economics
সামষ্টিক অর্থনীতি বা ম্যাক্রো ইকোমিক্স ( Macro Economics ) কী?
সেলস কি এবং কিভাবে তা কাজ করে?
Sales
সেলস কি এবং কিভাবে তা কাজ করে?
ডিমার্কেটিং (DeMarketing)
Marketing
ডিমার্কেটিং (DeMarketing)
সেলস এবং মার্কেটিং কিভাবে একসাথে কাজ করে
Sales
সেলস এবং মার্কেটিং কিভাবে একসাথে কাজ করে
MTNUT কাটিয়ে কিভাবে একটি সেলস ডিল ক্লোজ করবেন?
Sales
MTNUT কাটিয়ে কিভাবে একটি সেলস ডিল ক্লোজ করবেন?
General Agreement on Tariffs and Trade (GATT)
Agreement
General Agreement on Tariffs and Trade (GATT)